This website template is repeased under a Creative Commons Attribution 2.5 License
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। জন্ম দিয়েছ মাগো তাই বড় বেশি ভালো বাসি। সুজানা সুফলা দেশ, আমাদেরই এই সুন্দর বাংলাদেশ। ফুলে ফলে ভরা সৌন্দয্যের প্রতিকের বিকিরন সুন্দর সজ্জা। অহংকার করি আমি আমার মাতৃভুমিকে নিয়ে। যেখানে ঘিরে আছে আমার অজস্র স্মৃতি।
এমন দেশটি খুজে পাবে নাকো তুমি সে জে সকল দেশের রানী। সে জে আমার জন্মভুমি,সে জে আমার জন্মভুমি।
নাম:কে,এম রাসেল খান
পিতা:আলি হোসেন খান
গ্রাম:গোদাড়া
পোস্ট:ফকির বাড়ী
থানা:মোড়েল গঞ্জ
জেলা:বাগের হাট
বিভাগ:খুলনা
দেশ:বাংলাদেশ।
ই-মেইল:kmrasel5656@gmail.com
Flash Template is a ready-made Flash Site that you can download and use for free! Flash Template was created by professional and independent designers for you. You need only to make your adjustments and your flash site is ready. If you open .fla file you can easily change the text information and graphics of the site. There's no need to make animation - our designers already did it. After your text and graphics adjustments you need only to upload .swf file to your server and enjoy your ready Flash Site! Using Free Flash Templates you can save your time and money!
Showing Date & Time just Click now.
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। এদেশে প্রচুর নদীর আনাগোনার সংমিশ্রন। সুন্দর এক জাক-জমকপূর্ন্য বাংলাদেশ। নদী মানে কিছু কথার আনাগোনা। এই নদীতে দেখা যায় মনের কিছু চাওয়া। নদীর তীরে গেলে মোনটা আমার ভরে যায় নদীর কন্ঠের ধ্বনিতে। কানে কানে সুমধুর সমগান। ভরিয়ে দেয় নিজপ্রান। তিপ্ত করে গহীন হৃদয়টাকে। তাই বলা যায় নদীর কাছে গেলে অনেক আকর্ষনীয় জিনিষ চোখে ধরা পড়ে যা অতুলনীয়। সবচেয়ে মজার কথা হচ্ছে নদীতে সাতার কাটার মজাটাই অনেক আলাদা। যে না কেটেছে তাকে বোজানো যথাসাধ্য অসম্ভব। নদীতে মাছ ধরাটা অনেক আনন্দপূর্বক বিরল। আর আমি এই জন্য গর্বিত কারন এইসব নিদর্শন পাওয়া যায় কেবল মাত্র আমাদের এই প্রান-প্রিয় বাংলাদেশে। গর্বে মোনটা ভরে যায় একেবারে। যারা বাংলাদেশ নামক দেশটাতে আসেন নি অন্ততপক্ষে একবার এসে দেখে যান কেমন দেশ আমাদের। নিমন্ত্রন রইল।আর তার চেয়ে বেশি মজা নৌকায় করে নদীতে ভ্রমন করা। সেটাই আমি করেছি আর অনেক আনন্দ উপভোগ করেছি। সুধু বইতে পড়েছি নৌকা ভ্রমন অনেক মজার হয়। আজ তা রিয়েলি ফিল করলাম। পিক দিলাম তোমাদের অনন্দময়ের একটা মুহুর্তের।
See Moreশিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। যেমনি মেরুদন্ড ছাড়া প্রানী অচল তেমনি শিক্ষা ছাড়াও জাতি অচল। আর এখানে শিষ্য হল ধানের শিষ আর ফসল ফলানোর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন কৃষক। এখানে শিক্ষকই একজন ছাত্র গড়ার কারিগর। আর প্রতিষ্ঠান হলো শিক্ষিত গড়ার কারখানা। তাই আমাদের এক অংশে ভাগ্য নির্ধারনে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালনে যথাযথ দায়িত্ব পালন করেন। আমাদের সকলের স্মৃতি জমে থাকে আমাদের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, হোক কম বা বেশি। তবে কিছু কিছু স্মৃতি থাকে যা অভসম্ভাবি। সেগুলোকে কোন ক্রমেই ভুলে যাওয়া অসম্ভব। সমিহীন সৃতির দুয়ারে। আশা নিরাশার সকল রুচি সমৃদ্ধিশালি ভুমিকা পালনে সহায়ক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে সিড়ির ন্যায় যেখান থেকে আমরা বেয়ে বেয়ে উপরে উঠতে থাকি। তবে পিছনের সৃতিকে ভুলে যাওয়া উচিৎ নয়। তাই সবার উচিৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ভালোবাসা, শিক্ষকদের ভালোবাসা। আমি আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের অনেক ভালোবাসি তারা রয়েছে সর্বদা আমার প্রানে। কিছু কিছু সৃতি জড়িত আছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে। তাই সর্বক্ষেত্রে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশ "এসো জ্ঞানের সন্ধানে ফিরে যাও দেশের সেবায়। এটা হচ্ছে মুলধ্বনি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীকার। তাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা গ্রহন করে কাজে লাগিয়ে মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারলেই জীবন সার্থক। এটাই শিক্ষার গান,শিক্ষার কোন বয়স নাই চল সবাই পড়তে যাই। এই যে আমার বিশ্ববিদ্যালয় সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ। এখানে ২০১৫ সাল থেকে শুরু হয়েছে আমার অধ্যায়নের জীবন। আজও চলছে এবং বিএ অনার্স কোর্স শেষ করার মিনিমাম টার্গেট রয়েছে আমার এখান থেকে। আমার বিশ্ববিদ্যালয়টি মোড়েলগঞ্জ থানার পানগুছি নদীর তীরে অবস্থিত। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্কে আরো জানতে সি মোরে যান।
See Moreজীবন একটা পরীক্ষার ক্ষেত্র। নানা রকমের পরীক্ষার সমক্ষীন হতে হয় জীবনকে। কখনো বা শারীরিক কখনো বা মানসিক চাপের মধ্যে। তবে ছাত্রজীবনে পরীক্ষা হল এক একটা ধাপ যার মাধ্যমে স্ট্রং করে প্রস্তুত করে তোলে ছাত্রকে আগামী ধাপ অতিক্রম করার জন্য। এভাবে একের পর এক ধাপ এগিয়ে ছাত্ররা চলে যাবে তাদের লক্ষ্য উদ্দেশ্য সাধনে। পিছু ফিরে তাকানোর নাই কোন অভিপ্রাস। ছাত্রদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের জীবনের চাওয়া পাওয়া পূরন করা। সেটাই তার উদ্দেশ্য। সেই কারনে একের পর এক পরীক্ষা দিয়ে আগামী পরীক্ষার জন্য প্রস্তত হতে হয় একজন ছাত্রকে সর্বদা। তেমনি আমিও ধাপে ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের একের পর এক পরীক্ষা দিয়ে এগিয়ে চলেছি আমার লক্ষ্য উদ্দেশ্যে। আমি চাই আল্লাহ যেন আমার লক্ষ্য উদ্দেশ্য পুরনে সাহায্য করেন। ২০১৫ সাল থেকে শুরু করে ২০২১ সালের সমস্ত পরীক্ষার বাধাগুলোকে অতিক্রম করে চলে যাব আমার লক্ষ্য উদ্দেশ্যে। সুধু আমি নয় সবারই এমন বাধা অতিক্রম করতে হবে যারা ছাত্রজীবনের প্রতিবন্ধকতার মধ্যে রয়েছেন। আমার পরিক্ষার ফলাফল সি মোরে অর্পিত আছে।
See Moreমানুষের জীবনটা খুবই ক্ষূদ্র। হাসি-খুশি,সুখ-দুঃখের মধ্যেই কাটে সারাটাজীবন। প্রতিটা মানুষের জীবনে কিছুনা কিছু সুখ-দুঃখের সৃতি থাকেই আমার জীবনটাও তার বাহিরে নয়। ছোটবেলা থেকেই আমার পড়াশুনার প্রতি খুবই আগ্রহ। আর সে অনুযায়ী ধাপে ধাপে এগিয়ে চলেছি সামনের দিকে। যখন ইন্টার পাশ করে অনার্সে ভর্তি হব ঠিক তখনই আমার বাবা বললেন যতটুকু পড়া হয়েছে তাতেই যথেষ্ঠে আর সামনে অগ্রসরের কোন দরকার নেই। একটা জব খুজে নিয়ে কর্মকান্ডের সাথে জড়িত হও। আমি তখন অনেকটা কষ্ট পেলাম ভাবতেই পারছিলাম না আমার বাবা এই কথাটা বলেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাবা আমার ভর্তি হবার উপস্থিত কালে কোন টাকাই দিতে পারেনি। যেখানে আমার ৭-৮ হাজার টাকার দরকার! কি করবো আমি বুজতে পারছিলাম না। আমি কোন কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত ছিলাম না ২-৪ টা টিউশনি করাতাম মাত্র। আমার মাথায় কোন কাজ করেছিল না নিজেকে অনেকটা সেল্সলেস মনে হচ্ছিল। এমনি মনে মনে বলেছিলাম যদি ভর্তি হতে না পারি তবে যে কোথায় যাব কি করবো কিছুই জানিনা। এটা আমার এক প্রকার স্বপ্ন ছিল। যেটাকে আমি পূরণ করতে চেয়েছিলাম! অবশেষে দাড়াল আমার পরে একটা অনেক বড় চ্যালেঞ্জ? তোমরা আমার বিষয়ে যে যার মতো ভাবতে পারো। আমি যা ভাবছি সেটা আমার উপরে তর্দুবই। আমি হার মানার ছেলে নই তাই অনেক কষ্টে টিউশনি ফি+অগ্রিম ফী ছাড়াও বন্ধুদের কাছ থেকে ধার নিয়ে ম্যানেজ করেছি ভর্তির টাকা। আমি সেদিন কারা আমার মধ্যে ছিলাম না। একটা কথা শুনেছি বিপদে পড়লে কাছের পথ ও দুরের হয়ে যায়! সেটা আমি হাড়ে হাড়ে ফিল করেছি। ধার চেয়েও কারও কাছে পাইনি। সেদিন আমি বুজেছি দারিদ্রতা কি জিনিস। সেইদিনটাকে আমি কোনদিনই ভুলতে পারবো না। একটা কথা কি সুখের সব দিনকেই মানুষ ভুলে যেতে পারে জীবনের পরিবর্তনের ধারায়। তবে দুঃখের একটা দিন যেন সব সুখের দিনের উর্ধ্বে। এটা আমার কথা নয় যে যে ফিল করেছে সে আমার থেকেও ভালো বলতে পারবে। ওই দিনটা আমার মনে অনেক দুঃখ বেদনা ছিল যা আজও আমার চোখে ভাসে সৃতিস্বরুপ। আমার মনে একটাই প্রশ্ন বিধাতার কাছে, যে না চায় তাকে সবকিছুর বন্দোবস্ত করে দেন,আর যে চায় তাকে কেন পাওয়া থেকে বঞ্চিত করেন। এটা তার কেমন বিচার? যে পড়াশুনা না করতে চায় তাকে কেন সামনের দিকে জোড় পূর্বক ঠেলে দেয়া হয় তার অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও? আর যে চায় তার পথ কেন অবরুদ্ধ করে রাখা হয় বাধাসৌরূপ। এই নীতি ছিল, আছে এমনকি থাকবে। এটা কেমন বিধাতার বিচার বলে দাও হে-বিধাতা?
See More